Thursday, 14 November 2024

   04:35:57 AM

logo
logo
কিশোর গ্যাং ও অপরাধীদের বিরুদ্ধে আরএমপি’র অব্যাহত অভিযানে আটক ১১৬

4 years ago

কিশোর গ্যাং সারা দেশে ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে। তারা পাড়া মহল্লার প্রভাবশালী, মাস্তান বা বড় ভাইদের হয়ে সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়ছে। কিশোর গ্যাং এর সদস্যরা একসাথে মাদক সেবন,পাড়া মহল্লায় নারীদের উত্ত্যাক্ত করা সহ ছোট ছোট ঘটনাকে কেন্দ্র করে মারামারি ও ঝগড়া বিবাদে জড়িয়ে পড়ছে। এসব ক্ষেত্রে অনেক সময় খুন ধর্ষণের মত ঘটনাও ঘটছে। কিশোর গ্যাং এর সদস্য অপরাধ করার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে তারা বিভিন্ন গ্রæপ তৈরি করে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করছে এবং পরিকল্পনা করছে। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে মাননীয় পুলিশ কমিশনার মহোদয়ের নির্দেশে কিশোর গ্যাং ও কিশোর অপরাধীদের বিরুদ্ধে আরএমপি সর্বাত্মক অভিযান শুরু করেছে। এ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে গতকাল ১২ থানাধীন বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ১১৬ জন কিশোর গ্যাং এর সদস্যদের আটক  করা হয়। আটককৃতদের থানায় এনে যাচাই বাছাই করা হয়। যাচাই বাছাই শেষে ১১২ জনকে মুচলেকা নিয়ে তাদের অভিভাবকের নিকট জিম্মায় প্রদান করা হয়। বাকিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এ ধরনের অভিযান চলতে থাকবে এবং এ সমস্ত কিশোর গ্যাং এর সদস্যরা অন্য কোন অপরাধের সাথে জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
কিশোর গ্যাং ও অপরাধীদের বিরুদ্ধে আরএমপি’র অব্যাহত অভিযানে আটক ১১৬

কিশোর গ্যাং সারা দেশে ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে। তারা পাড়া মহল্লার প্রভাবশালী, মাস্তান বা বড় ভাইদের হয়ে সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়ছে। কিশোর গ্যাং এর সদস্যরা একসাথে মাদক সেবন,পাড়া মহল্লায় নারীদের উত্ত্যাক্ত করা সহ ছোট ছোট ঘটনাকে কেন্দ্র করে মারামারি ও ঝগড়া বিবাদে জড়িয়ে পড়ছে। এসব ক্ষেত্রে অনেক সময় খুন ধর্ষণের মত ঘটনাও ঘটছে। কিশোর গ্যাং এর সদস্য অপরাধ করার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে তারা বিভিন্ন গ্রæপ তৈরি করে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করছে এবং পরিকল্পনা করছে। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে মাননীয় পুলিশ কমিশনার মহোদয়ের নির্দেশে কিশোর গ্যাং ও কিশোর অপরাধীদের বিরুদ্ধে আরএমপি সর্বাত্মক অভিযান শুরু করেছে। এ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে গতকাল ১২ থানাধীন বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ১১৬ জন কিশোর গ্যাং এর সদস্যদের আটক  করা হয়। আটককৃতদের থানায় এনে যাচাই বাছাই করা হয়। যাচাই বাছাই শেষে ১১২ জনকে মুচলেকা নিয়ে তাদের অভিভাবকের নিকট জিম্মায় প্রদান করা হয়। বাকিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এ ধরনের অভিযান চলতে থাকবে এবং এ সমস্ত কিশোর গ্যাং এর সদস্যরা অন্য কোন অপরাধের সাথে জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।